ছোটবেলায় গ্রামে নানুর বাড়িতে বুলবুলি পাখির প্রচুর উপস্থিতি ছিলো। গবরা-জিগা নামের বেশকিছু গাছ ছিলো আমাদের গ্রামে, সেগুলোতে প্রচুর সংখ্যায় বুলবুলি পাখির আনাগোনা ছিলো। শহরেও এই পাখিটির বেশ উপস্থিতি দেখা যায়। সেদিন বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে রাস্তার পাশেই দুটি বুলবুলি দেখলাম। মানুষ চলাচল করছে রাস্তা দিয়ে কিন্তু তাদের খুব একটা ভীত মনে হচ্ছিলো না। ভাগ্যক্রমে সাথে ক্যামেরা ছিলো... তুলে ফেললাম বেশ কিছু ছবি!
বাংলাদেশে বুলবুলি পাখির বেশ কয়েকটি প্রজাতি পাওয়া যায়। এই প্রজাতিটির বৈজ্ঞানিক নাম Pycnonotus cafer. ইংরেজী নাম Red-vented Bulbul. লেজের নীচের দিকে লাল রং থাকার কারনেই এমন নামকরণ। অনেক স্থানে পাখিটিকে কালা বুলবুল ও বলা হয়ে থাকে। খাবার হিসেবে পোকামাকড়, ফল ইত্যাদি খায়। স্ত্রী পাখিটি সাধারণত ৩টি সাদাটে-গোলাপীভাব রংয়ের ডিম দিয়ে থাকে।এই প্রজাতিটির বিস্তৃতি দক্ষিণ, পূর্ব এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশসমূহ- বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলংকা, ভূটান, চীন, আরব, মায়ানমারসহ অন্যান্য দেশ। এই প্রজাতিটি বাংলাদেশ বা বাইরে (গ্লোবাল) হুমকীর সম্মুখীন নয়। পাখিটি বাংলাদেশ বণ্যপ্রাণী সংরক্ষণ নীতিমালার মাধ্যমে সংরক্ষিত।
বাংলাদেশে বুলবুলি পাখির বেশ কয়েকটি প্রজাতি পাওয়া যায়। এই প্রজাতিটির বৈজ্ঞানিক নাম Pycnonotus cafer. ইংরেজী নাম Red-vented Bulbul. লেজের নীচের দিকে লাল রং থাকার কারনেই এমন নামকরণ। অনেক স্থানে পাখিটিকে কালা বুলবুল ও বলা হয়ে থাকে। খাবার হিসেবে পোকামাকড়, ফল ইত্যাদি খায়। স্ত্রী পাখিটি সাধারণত ৩টি সাদাটে-গোলাপীভাব রংয়ের ডিম দিয়ে থাকে।এই প্রজাতিটির বিস্তৃতি দক্ষিণ, পূর্ব এবং দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশসমূহ- বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, শ্রীলংকা, ভূটান, চীন, আরব, মায়ানমারসহ অন্যান্য দেশ। এই প্রজাতিটি বাংলাদেশ বা বাইরে (গ্লোবাল) হুমকীর সম্মুখীন নয়। পাখিটি বাংলাদেশ বণ্যপ্রাণী সংরক্ষণ নীতিমালার মাধ্যমে সংরক্ষিত।
No comments:
Post a Comment